
বাংলা চলচিত্রের সুপারস্টার ও স্টাইল আইকন অনন্ত জলিল। সম্প্রতি অনন্ত জলিলের ফেইসবুকে একটি পোস্ট প্রকাশিত করেছেন যেখানে তিনি লিখেছেন, “অসহায়দের পাশে ছিলাম, আছি , থাকব “।
শুধু ফেইজবুক পেইজের এই পোস্ট ই নাসমাজের সকল শ্রেণির মানুশের পাশের নজিরও রয়েছে অনন্ত জলিলের।
ঈদুল ফিতর উপলক্ষে শনিবার বিএফডিসিতে শিল্পী সমিতির মাধ্যমে নিম্ন আয়ের চলচ্চিত্র শিল্পী ও কলাকুশলীদের নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী বিতরণ করেছেন নায়ক-প্রযোজক ও ব্যবসায়ী অনন্ত জলিল। এছাড়াও শিল্পী সমিতির ফান্ডে দিয়েছেন নগদ অর্থ।
এ প্রসঙ্গে নায়ক অনন্ত জলিল বলেন, ‘করোনা যেহেতু শেষ হয়নি, তাই মানুষের সমস্যাও শেষ হয়নি। আমি আমার সাধ্যমতো সবার পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছি। আজ (১১ জুলাই) এফডিসিতে ২০০ অসচ্ছল শিল্পীকে নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী উপহার দিলাম। পাশাপাশি আমাদের শিল্পী সমিতির ফান্ডে পাঁচ লাখ টাকা অনুদান দিয়েছি, যেন শিল্পীদের জন্য তা ব্যয় করতে পারে।’
উল্লেখ্য, অনন্ত জলিল সামাজিক কর্মকাণ্ডের অংশ হিসেবে তিনটি এতিমখানা নির্মাণ করেছেন। মিরপুর ১০ নম্বর, বাইতুল আমান হাউজিং ও সাভার মধুমতি মডেল টাউনে আছে এতিমখানাগুলো। এ ছাড়া সাভারের হেমায়েতপুরের ধল্লা গ্রামে সাড়ে ২৮ বিঘার ওপর একটি বৃদ্ধাশ্রম নির্মাণের কাজ শুরু করেছেন অনন্ত জলিল। তিনি ঢাকার হেমায়েতপুরে অবস্থিত বায়তুস শাহ জামে মসজিদের নির্মাণ কাজেও অবদান রাখেন।